শুক্রবার, ২১ নভেম্বর, ২০০৮

পবিত্র বাণী

পবিত্র বাণী


১। মানুষের ওপর মহান আলস্নাহর এ অধিকার যে, বায়তুলস্নাহ পর্যন্তô পৌঁছবার শক্তি-সামর্থø যে রাখে সে যেন হজ্ব করে এবং যে এ নির্দেশ অমান্য করে কুফরী আচরণ করবে তার জেনে রাখা উচিত যে, আলস্নাহ বিশ্ব প্রকৃতির ওপর অবস্থানকারীদের মুখাপেড়্গী নন। (আলে ইমরান-৯৭)

২। আলস্নাহর সন্তেôাষ বিধানের জন্য যখন হজ্ব ও উমরার নিয়ত করবে, তখন তা পূর্ণ করবে। (সূরা বাকারা-১৯৫) তবে তোমাদের যে ব্যক্তি হজ্বের সময় আসা পর্যন্তô উমরার ফায়দা গ্রহণ করবে। সে যেন সামর্থø অনুযায়ী কোরবাণী দেয়, আর কোরবাণী দেয়া সম্ভব না হলে সে তিনটি রোজা হজ্বের সময়ে আর সাতটি ঘরে ফিরে মোট দশটি রোজা রাখবে। (সূরা বাকারা-১৯৬)

৩) হযরত আবুহুরায়রা (রাঃ) রাসূর (সাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন। যে ব্যক্তি এ ঘরে এলো; স্ত্রী ইন্দ্রিয়মিলন এবং কোন প্রকার অশস্নীলতা ও ফসেকী কাজে নিমজ্জিত হয়নি, তবে সে যেন সেখান থেকে এমন পবিত্র হয়ে ফিরে আসে, যেমন নিষ্পাপ অবস্থায় তার জননী তাকে প্রসব করেছিল। (সহীহ মুসলিম)

৪) হযরত আবুহুরায়রা (রাঃ) রাসূল (সাঃ) হতে আরো বর্ণনা করেছেন। রাসূল (সাঃ) আমাদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে গিয়ে বলেন, হে লোকেরা, আলস্নাহ তোমাদের জন্য হজ্ব ফরজ করেছেন। অতএব হজ্ব কর। (মুনতাকী)

৫। আর জমিনের ওপর গর্বভরে চলো না, আলস্নাহ কোন আত্ম-অহংকারী দাম্ভিক মানুষকে ভালোবাসে না। সূরা লোকমান-১৮

৬। নিশ্চয় আলস্নাহ দাম্ভিক আত্ম-গর্বিত ব্যক্তিকে কখনো পছন্দ করেননি। (সূরা আননিসা-৩৬)

৭। আমি কত গ্রাম-গঞ্জ ও বস্তিôই না ধ্বংস করে দিয়েছি যার অধিবাসীরা স্বীয় জীবিকা ও সহায় নিয়ে গর্ব অহংকার করত। এগুলোই তাদের ঘর-বাড়ী, তাদের পরে সেখানে কমসংখ্যক লোক বসবাস করেছে। অবশেষে আমিই চূড়ান্তô মালিক রয়েছি। (সূরা কাসাস-৫৮)


কোন মন্তব্য নেই: