কোরআন ও হাদীসে নারীর অধিকার
০ ‘পুরুষদের যেমন স্ত্রীদের উপর অধিকার রয়েছে। তেমনি নিয়ম অনুযায়ী স্ত্রীদের ও অধিকার রয়েছে পুরুষদের উপর। আর নারীদের উপর পুরুষের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে। আলস্নাহ হচ্ছেন মহাপরাক্রমশালী, (সুরা বাকারা ২২৮ আয়াত)।
০ ‘স্ত্রীরা তোমাদের পোশাকস্বরূপ এবং তোমরাও তাদের জন্য পোশাকস্বরূপ’ (সুরা বাকারা ১৮৭ আয়াত)।
০ ‘তোমরা তোমাদের স্ত্রীদেরকে তাদের মোহর খুশি মনে দাও’ (সুরা নিসা-৪ আয়াত)।
০ পিতা-মাতা ও আত্মীয়-স্বজনদের রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে পুরুষদেরও অংশ আছে এবং পিতা-মাতা আত্মীয়-স্বজনদের রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে নারীদেরও অংশ আছে (সরা নিসা-৭ আয়াত)।
০ তোমরা স্ত্রীদের (হকের ) ব্যাপারে আলস্নাহকে অবশ্যই ভয় করে চলবে।
০ ‘রাসুলস্নাহ (সাঃ) বলেছেন, তোমাদের নিকট সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার স্ত্রীর নিকট উত্তম’ (তিরমিজী)।
০ হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, ‘কোন ব্যক্তির কন্যা সন্তান জন্মলাভের পর সে যেন তাকে জাহেলিয়াতের যুগের ন্যায় জীবিত কবর না দেয় এবং তাপকে তুচ্ছ মনে না করে। আর পুত্র সন্তানকে উক্ত কন্যা সন্তানের উপর প্রাধান্য না দেয়। তাহলে আলস্নাহ তায়ালা তাকে জন্নাত দিবেন’ (আবু দাউদ)।
০ রাসুল (সাঃ) বলেছেন, ‘তোমাদের সন্তানদের মধ্যে মেয়েরাই উত্তম’।
০ রাসুল (সাঃ) বলেছন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম যার প্রথম সন্তান কন্যা। পুত্র সন্তানদের আগে কন্যা সন্তানদেরকে উপহার দিবে। যে ব্যক্তি একটি কন্যা সন্তানকে ভালভাবে লালন করেছে, তার জন্য জান্নাত নির্ধারিত হয়ে গেছে।’
০ রাসুল (সাঃ) বলেছেন, ‘জান্নাত জননীর পায়ের নীচে’।
০ রাসুল (সাঃ) বলেছেন, যাকে আলস্নাহ তায়ালা কন্যা সন্তান দিয়ে পরীড়্গায় ফেলে, অতঃপর সে তার কন্যাদের সাথে ভাল ব্যবহার করে (কেয়ামতের দিন) এ কন্যাই তার জন্য জাহান্নামের ঢালস্বরূপ হবে’ (বুখারী মুসলিম)।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন