বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০০৮

পবিত্র বাণী


পবিত্র বাণী



১। যারা কুফরী করে কিয়ামতের দিন শাস্তিô থেকে মুক্তির জন্য পণস্বরূপ পৃথিবীতে যা কিছু আছে, যদি তাদের তা সবই থাকে এবং তার সাথে সমপরিমাণ আরো থাকে তবুও তাদের নিকট থেকে তা গৃহীত হবে না। তাদের জন্য রয়েছে মর্মন্তôুদ শাস্তিô। (সূরা-মায়িদা-৩৬)

২। যারা সীমা লংঘন করে (শিরক বা কুফরী) করে, যদি তাদের থাকে, পৃথিবীতে যা-আছে তা সম্পূর্ণ এবং এর সমপরিমাণ সম্পদ ও দিতে হয়, তা হলে কিয়ামতের দিন কঠিন শাস্তিô হতে মুক্তিপণ স্বরূপ সবকিছু তারা দিতে সম্মত হবে। (সুরা যুমার-৪৭)

৩। প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে। কিয়ামতের দিন তোমাদের কর্মফল পূর্ণমাত্রায় দেয়া হবে। যাকে অগ্নি হতে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে দাখিল করা হবে সে-ই হবে সফলকাম। পার্থিব জীবন ছলনাময় ভোগ ব্যতীত কিছুই নয়। (সূরা আলে ইমরান-১৮৫)

৪। হযরত আবদুলস্নাহ ইবনে উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুলাহ (সঃ) বলেন, মানুষ দুনিয়াতে ভিড়্গার কারণে এমন অবস্থা হবে যে, কিয়ামতের দিন তাদের চেহরায় একটুও মাংস থাকবে না। (বুখারী, মুসলিম)

৫। হযরত আবদুলস্নাহ ইবনে উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুলস্নাহ (সঃ) বলেন, যে ব্যক্তি রীতিমত নামায আদায় করেনি, নামায তার জন্য নূর হবে না এবং তার দলীল ও মুক্তির উছিলা হবে না। কিয়ামতের দিন তার হাশর ফিরআউন, কারূণ, হামান এবং উবাই ইবনে খলফের সাথে হবে। (আহমদ ও দারেমী)

৬। নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য রাসূল (সঃ)-এর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ। যারা আলস্নাহ ও আখিরাতের দিনের প্রত্যাশী এবং যারা খুব বেশি বেশি আলস্নাহকে স্বরণ করে। (সুরা আহযাব-২১)

৭। হে নবী! আপনার স্ত্রীদের, কন্যাদের এবং মুমিন নারীদেরকে বলে দিন, (তারা বাইরে গেলে) যেন তাদের চাদরের এক অংশ নিজেরদের বড়্গের উপর ঝুলিয়ে দেয়, এটাই অধিক বেশি সঠিক নিয়ম-পদ্ধতি যাতে তাদেরকে চিনে নেয়া যায় এবং তাদেরকে কষ্ট দেয়া না হয়। আলস্নাহ অতীব ড়্গমাশীল ও দয়াবান। (সুরা আহযাব-৫৯)
সংকলনঃ আবু নেসার শাহ

কোন মন্তব্য নেই: